জাপানের তথ্যপ্রযুক্তি বাজার দেখতে পাবেন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল, ইলেকট্রনিঙ্ অ্যান্ড টেলিকমিউনিকেশন এবং ইলেকট্রিক্যাল বিভাগে স্নাতক শিক্ষার্থীরা এ সুযোগ পাবেন। এ জন্য জাপানের চাহিদা অনুযায়ী দক্ষ জনশক্তি তৈরি করতে শিক্ষার্থীদের তিন সেমিস্টারব্যাপী জাপানি ভাষা প্রশিক্ষণ দেবে জাপানের কিওকম হোল্ডিংসের সহযোগী সফটওয়্যার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ইউনিকা গ্রুপ। কোর্স পরিচালনার জন্য জাপান থেকে প্রশিক্ষকও আনবে ইউনিকা। নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় কোর্স পরিচালনার অবকাঠামোগত সহায়তা দেবে। এ বিষয়ে গতকাল চুক্তিও হয়েছে ইউনিকা ও নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে। জানা গেছে, সফলভাবে প্রশিক্ষণ গ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের কিওকম হোল্ডিংসের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ দেওয়া হবে। এ ছাড়া জাপানের অন্যান্য প্রতিষ্ঠানেও কাজের সুযোগ পাবেন তাঁরা। চূড়ান্তভাবে মনোনীত শিক্ষার্থীদের জাপানে যাওয়ারও ব্যবস্থা করবে কিওকম হোল্ডিংস কর্তৃপক্ষ। কিওকম এশিয়ার ব্যাবস্থাপনা পরিচালক ইয়ুশিমুরা কাজুও বলেন, 'বাংলাদেশি তরুণদের প্রয়োজনীয় মেধা ও উদ্যম আছে জাপানের তথ্যপ্রযুক্তি বাজারে কাজ করার। জাপানি ভাষায় কথা বলতে জানলেই তাদের জন্য সুযোগ তৈরি হয়ে যাবে।'তথ্যসূত্রঃ কালের কন্ঠ
শুক্রবার, ১২ অক্টোবর, ২০১২
জাপানের তথ্যপ্রযুক্তি বাজারে যাবেন নর্থ সাউথের শিক্ষার্থীরা
জাপানের তথ্যপ্রযুক্তি বাজার দেখতে পাবেন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল, ইলেকট্রনিঙ্ অ্যান্ড টেলিকমিউনিকেশন এবং ইলেকট্রিক্যাল বিভাগে স্নাতক শিক্ষার্থীরা এ সুযোগ পাবেন। এ জন্য জাপানের চাহিদা অনুযায়ী দক্ষ জনশক্তি তৈরি করতে শিক্ষার্থীদের তিন সেমিস্টারব্যাপী জাপানি ভাষা প্রশিক্ষণ দেবে জাপানের কিওকম হোল্ডিংসের সহযোগী সফটওয়্যার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ইউনিকা গ্রুপ। কোর্স পরিচালনার জন্য জাপান থেকে প্রশিক্ষকও আনবে ইউনিকা। নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় কোর্স পরিচালনার অবকাঠামোগত সহায়তা দেবে। এ বিষয়ে গতকাল চুক্তিও হয়েছে ইউনিকা ও নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে। জানা গেছে, সফলভাবে প্রশিক্ষণ গ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের কিওকম হোল্ডিংসের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ দেওয়া হবে। এ ছাড়া জাপানের অন্যান্য প্রতিষ্ঠানেও কাজের সুযোগ পাবেন তাঁরা। চূড়ান্তভাবে মনোনীত শিক্ষার্থীদের জাপানে যাওয়ারও ব্যবস্থা করবে কিওকম হোল্ডিংস কর্তৃপক্ষ। কিওকম এশিয়ার ব্যাবস্থাপনা পরিচালক ইয়ুশিমুরা কাজুও বলেন, 'বাংলাদেশি তরুণদের প্রয়োজনীয় মেধা ও উদ্যম আছে জাপানের তথ্যপ্রযুক্তি বাজারে কাজ করার। জাপানি ভাষায় কথা বলতে জানলেই তাদের জন্য সুযোগ তৈরি হয়ে যাবে।'তথ্যসূত্রঃ কালের কন্ঠ
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন