প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার বক্তৃতায় বলেন, আজ থেকে টেলিটক প্রযুক্তিতে নতুন মাইলফলক সূচিত হলো। এর মাধ্যমে উন্নত ডিজিটাল সেবা পাওয়া যাবে। অগ্রযাত্রায় সহায়তা করার জন্য চীন সরকারকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও কৃতজ্ঞতা জানাই। থ্রিজির মাধ্যমে তথ্যপ্রযুক্তি সেবা আরও বাড়বে। দেশের সুবিধা-বঞ্চিত মানুষের উন্নয়ন হবে।
তিনি আরো বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামকে মোবাইল নেটওয়ার্কের আওতায় এনেছি। ই-বুক, মোবাইল ফোনে বাংলা এসএমএস চালু করা হয়েছে। আগামী বছর থেকে নিম্ন মাধ্যমিকে কম্পিউটার শিক্ষা প্রচলন করবো। ২০ হাজার মাল্টিমিডিয়া কক্ষ তৈরি করা হয়েছে। আশা করি এই অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে পারবো। আমরা জাতির জনকের ক্ষুধা-দারিদ্রমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে পারবো।
বক্তৃতা শেষে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। পরে আজিমপুর গার্লস স্কুলের এক শিক্ষার্থীর সঙ্গেও কথা বলেন তিনি।
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের সচিব সুনীল কান্তি বোস, আইটি বিশেষজ্ঞ সজিব ওয়াজেদ জয়, চীনের ঢাকাস্থ রাষ্ট্রদূত লি জুন, ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন।তথ্যসূত্রঃ কালের কন্ঠ
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন